হিন্দু সংহতির পক্ষ থেকে গতকাল এবং আজকে এসেছিলাম সেই মানুষগুলির কাছে যারা প্রায় ৩৫/৩৬ বছর ধরে এক বা একাধিক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। এখন বার্ধক্যের শেষ সীমায় পৌঁছানো শারীরিকভাবে অশক্ত এই মানুষগুলির যেন মনে না হয় যে আজ কেউ তাদের খোঁজ রাখে না। সবাই তাদের ভুলে যায় নি। কেউ কেউ অন্তত তাদের মনে রেখেছে, এই বার্তাটা তাদের দেবার জন্যেই আসা। আদর্শের টানে জীবনের সুদীর্ঘ সময় নিঃস্বার্থভাবে নিরলসভাবে হিন্দুত্বের স্বার্থে কাজ করা এই মানুষগুলি যেন মনে না করেন, “আমরা অপাংক্তেয়”, “কেউ আমাদের দেখতেও আসে না”, সেজন্যেই হিন্দু সংহতির পক্ষ থেকে তাদের কাছে আসা। তাদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দিয়ে সম্মান জানানো, অনেকক্ষণ ধরে গল্প করা, একসঙ্গে চা খাওয়া। অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করার সময় একটা মানসিক তৃপ্তি ফুটে উঠছিলো এই কর্মজীবন আজন্ম আদর্শবাদী মানুষগুলির চোখে মুখে।
✍️✍️✍️✍️✍️ শ্রী রজত রায় (কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক, হিন্দু সংহতি)




