বাংলাদেশে সদ্য সমাপ্ত হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। ফলাফলে দেখা গিয়েছে যে বাংলাদেশের একাধিক জেলায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। আর তারপরেই দেশের বিভিন্ন জেলায় হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপরে হামলার ঘটনা ঘটছে। তেমনই একটি ঘটনার খবর এলো কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার অন্তর্গত চন্দনপুর ইউনিয়ন থেকে।
জানা গিয়েছে, ইউনিয়ন সদস্য নির্বাচনে রঘুনাথপুর গ্রাম থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন মোঃ মিজান। কিন্তু তিনি পরাজিত হন ১৫০ ভোটের ব্যবধানে। আর তারপরেই তাঁর রাগ গিয়ে পড়ে গ্রামের হিন্দু সংখ্যালঘু ভোটারদের ওপরে। উল্লেখ্য, ওই গ্রামে মোট ভোটার ৭০০ জন। তার মধ্যে হিন্দু ভোটার মাত্র ৮০ জন।
গত ১২ই নভেম্বর নির্বাচনের ফল বের হলে দেখা যায় যে মোঃ মিজান পরাজিত হয়েছেন অন্য প্রার্থী মোঃ ফজলের কাছে। আর তারপরেই মোঃ মিজান তাঁর দলবল নিয়ে হিন্দু পাড়ায় হামলা চালায়। তাকে ভোট না দেওয়ার জন্যই নাকি সে ভোটে হেরেছে, এই অভিযোগ তুলে একের পর এক হিন্দু বাড়িতে ভাঙচুর চালায় তাঁরা। বেশ কয়েকজন হিন্দুকে বেধড়ক মারধর করে। ওই দুষ্কৃতীদের মারধরে গৌরাঙ্গ দাস নামে এক হিন্দুর হাত ভেঙে যায়।
এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত প্রধান উস্কানি দাতার মোঃ নাছির, অন্যান্য আসামিরা হলো ১) মোঃ মিজান ২) মোঃ আনা ৩) মোঃ নাজিম ৪) মোঃ হাবুল্লা ৫) মোঃ সোহাগ ৬) মোঃ হালিম। আসামি এখনো একজনও গ্রেফতার হয়নি। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ওই দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
দূর মশাই , এই সব খবর বার বার কেন দেন ….লড়াই করুন , মরবেন তো একদিন ,মেরে মরুন ….ভীতু হয়ে থাকলে অত্যাচার চলবেই …একের বদলে দশ মারুন , সাহসী হন ,….
LikeLike