বাড়ি থেকে 8 কিলোমিটার দূরে ফাঁকা ও নির্জন জায়গায় প্রমিলা বর্মণ নামে এক হিন্দু মেয়ের দগ্ধ পোড়া দেহ পাওয়া যায়। পুলিশ তদন্তে নেমে মাহবুব রহমান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ থানার অন্তর্গত সাফনগর এলাকায়। সূত্রের খবর, সাফানগর ও অশোকগ্রামের মাঝে রাস্তার ধারে একটি কালভার্টের নিচ এলাকাবাসীরা দেখতে পান একটি আধপোড়া দেহ কয়েকটি কুকুর ছিড়ে খাচ্ছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা দেখতে পান একটি মেয়ের আধপোড়া দেহ পরে রয়েছে এবং তার গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কাটার চিহ্ন। আরও লক্ষ করেন তার একটি হাত কাটা। তারা খবর দেন স্থানীয় কুমারগঞ্জ থানায়। কুমারগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পোড়া মৃতদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায় ময়না তদন্তের জন্য। অনুমান মৃতাকে পুড়িয়ে মারার পূর্বে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়, তারপর মেয়েটিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করা হয় এবং সব শেষে প্রমান লোপাট করতে পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে দেয়া হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে ওই তরুণীর নাম প্রমিতা বর্মণ (নাম পরিবর্তিত) বয়েস ১৭ বছর। পুলিস শিবপুরের পঞ্চগ্রামবাসী মোহাবুর রহমান নামে একজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে।