CAC পক্ষে ও জেহাদী তান্ডবের প্রতিবাদে বনগাঁয় বিক্ষোভ মিছিল হিন্দু সংহতির
ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯, CAC পক্ষে ও জেহাদী তান্ডবের প্রতিবাদে বনগাঁয় বিক্ষোভ মিছিল হিন্দু সংহতির। সংহতির বনগাঁ জেলা সভাপতি শ্রী অজিত অধিকারী বলেন “জেহাদী তাণ্ডব সহ্য করবো না। যেখানে যেখানে হিন্দু সংহতির ইউনিট আছে, সেখানে জেহাদীরা দাঁত ফোটাতে পারেনি, পারবেও না।
অনেকেরই আকাঙ্ক্ষা হিন্দু সংহতি কিছু একটা করুক। আসলে আমরা আগুন লাগলে কূপ খননে বিশ্বাস করি না। আমরা বারেবারে সতর্ক করেছি – হিন্দু তুমি নিজের শত্রু চিনতে ভুল করো না! তুমি যাকে ভাই বলে আপন করে নিতে চাও, তার উপাস্য তাকে বলে দিয়েছে যে তুমি যতক্ষণ পর্যন্ত শান্তির ছায়াতলে শরণ না নাও ততক্ষণ তুমি তার শত্রু। তোমার ভ্রাতৃত্ববোধ, হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে নিঃসারিত ভালোবাসা তার কাছে মূল্যহীন। তার মাবুদের নির্দেশই তার কর্তব্য, জন্নতে প্রবেশ করার পাসপোর্ট। সুতরাং তুমি যদি শক্তিশালী না হও, জন্নতাভিলাসীর দৃষ্টিতে তুমি তার মাবুদের চরণে বলিপ্রদত্ত একটা কচি পাঁঠা মাত্র। যেদিন জেহাদের আহ্বান আসবে, সেই দিনই সে তোমার জান-মাল-জনানা সবকিছু তার উপাস্যের নামে বলি দেবে মুহুর্তের মধ্যে। এটাই তার ধর্ম, এটাই তার সাধনপথ।
কিন্তু কে শোনে কার কথা! আমরা তখন ইসলামোফোবিক, মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি। আমরা তখন ফেস্ অফ হিন্দু টেররিজম্! আজ কাঁদলে কাজ হবে? ৭০% লোক যখন ৩০% এর ভয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ, সরকার এমনকি হিন্দু সংহতির অবলম্বন খোঁজে তখন বিধাতা তা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করেন বৈকি! বাঙ্গালী হিন্দু একটা শাপগ্রস্ত জাতি। এই শাপমুক্তির জন্য কঠোর তপস্যা দরকার। আজকের যুগে আপনার আমার শাপমোচনের জন্য কোনও এক ভগীরথের আগমনের আশায় বসে থাকলে কাজ হবে না। আমরাই ভগীরথ। আসুন শাপমোচনের যজ্ঞের কাঠ হয়ে নিজেদের একটু জ্বালিয়ে পুড়িয়ে পরবর্তী প্রজন্মকে শাপমুক্ত করি।