এলাকায় বিজেপির পতাকা টাঙিয়ে ছিল গ্রামের বিজেপি সমর্থকরা। সেই পতাকা টিএমসি আশ্রিত মুসলিম দুষ্কৃতীরা খুলতে গেলে বাধা দেয় বিজেপি সমর্থকরা। তারপরেই দুপক্ষের সংঘর্ষ শুরু হয়। কিন্তু আশ্চর্জনকভাবে সেই সংঘর্ষ রূপ নিলো হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষের। একতরফা ভাবে হিন্দুদের গ্রাম আক্রমণ করে বাড়ি ঘর ভাঙচুর করে জ্বালিয়ে দেওয়া হলো। মুসলিম দুষ্কৃতীদের বেপরোয়া গুলি চালনায় ৩ জন হিন্দুর মৃত্যু হলো। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত সন্দেশখালির হাটগাছিতে। স্থানীয় হিন্দুরা হিন্দু সংহতির প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, আজ বিকেলে ৪টা নাগাদ সন্দেশখালির মুসলিম দুষ্কৃতী শাজাহান শেখের নেতৃত্বে ও মদতে প্রায় ১৫০০-এর বেশি টিএমসি মুসলিম দুষ্কৃতী হাটগাছি এলাকার ননকোড়া ভাঙ্গিপাড়া গ্রাম আক্রমণ করে। ওই মুসলিম দুষ্কৃতীরা হিন্দু সংহতির কর্মী এবং এলাকার দাপুটে হিন্দু নেতা প্রদীপ মন্ডলের বাড়ি ঘিরে গুলি চালাতে থাকে। এছাড়াও আশেপাশের হিন্দুদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় ওই মুসলিম দুষ্কৃতীরা। সেই গুলিতে আরও ২ জন হিন্দুর মৃত্যু হয়। তাঁরা হলো- প্রদীপ মন্ডল(৪০), সুকান্ত মন্ডল(২৫), শংকর মন্ডল(৩২), ও তপন মন্ডল। আরও ১ জন গুলিবিদ্ধ। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এলাকার স্থানীয় হিন্দু বাসিন্দারা অভিযোগ জানিয়েছেন যে বিকেল থেকে এলাকায় মুসলিম দুষ্কৃতীরা বোমা-গুলি নিয়ে আক্রমণ করলেও পুলিসের দেখা মেলেনি। স্থানীয়দের অভিযোগ যে শাজাহান শেখের নির্দেশে পুলিস নিষ্ক্রিয় ছিল এবং এলাকায় পৌঁছাতে দেরি করে। হিন্দু সংহতির কর্মীদের মৃত্যুতে হিন্দু সংহতির সভাপতি শ্রী দেবতনু ভট্টাচার্য শোকাহত। তিনি বলেন, ”দীর্ঘদিন ধরেই সন্দেশখালি এলাকায় সাজাহান সেখের দৌরাত্ম্য চলছে। এই সাজাহান শেখ আদ্যোপান্ত জেহাদী এবং ক্রিমিনাল। একসময় সরবেরিয়া-আগারাটি অঞ্চলের সিপিএমের পঞ্চায়েত প্রধান মোসলেম শেখের পোষা গুন্ডা হিসেবে লাল ঝান্ডা নিয়ে এলাকায় হিন্দুদের উপরে সন্ত্রাস চালাতো এই সাজাহান শেখ। বর্তমানে সে তৃণমূলের নেতা এবং এই তৃণমূলের ঝান্ডা নিয়ে সে এলাকার হিন্দুদের উপরে আগের মতোই অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। সাজাহান সেখের আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাতে নিহত প্রদীপ মন্ডল হিন্দু সংহতির একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। এক বছর আগে তিনি সক্রিয় রাজনীতি করতে শুরু করেন। রাজনৈতিক সংঘর্ষের অজুহাতে ওই এলাকার হিন্দুদের অন্যতম লড়াকু নেতা প্রদীপ মন্ডলকে খুন করা হল। আমরা অবিলম্বে সাজাহান সেখের গ্রেফতার দাবী করছি। রাজনৈতিক রঙ্ দিয়ে হিন্দু অ্যাক্টিভিস্টদের হত্যা করার পরিণাম ভয়ঙ্কর হবে। যারা এই সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয় দিয়ে চলেছে, জনগণ তাদেরও হিসাব বুঝে নেবে।”
আমরা চাই এই জিহাদী রা একে বারে শেষ হয়ে যাক, আমরা বাংলা দেশি, বিজিপি কে অন্তরের অন্তর থেকে ভালো বাসি কারণ বিজিপি থাকলে বাংলা দেশের হিন্দুরা ও নিরাপদ বাংলা দেশে ও এমন হচ্ছে প্রান যাচ্ছে হিন্দু দের আর কত এমন হবে আপনা প্রতিহতো করেন, আমরা আপনা দের কোন সাহয্য করতে পারিনা ঠিক তবে আশির্বাদ, এবং ছাপট করতে পারি জয় শ্রী রাম
LikeLike