বীরভূমে সিউড়ি শহরে আবার জিহাদি মুসলমান দ্বারা আক্রান্ত সিউড়ির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সুরিপুকুর পাড়ার বাসিন্দারা।
ঘটনাটির সূত্রপাত হয় শিবরাত্রি দিনে রাত্রি বেলায় সিউড়ি শহরের ৪নম্বর ওয়ার্ডের কাঁটাবনি এলাকার কিছু মুসলমান সুরিপুকুর পাড়ার রাস্তায় যেতে যেতে রাস্তার কুকুর দের লাথি মারতে মারতে যায়। লাথি মারতে মারতে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সুরিপুকুর পাড়ার এক ছেলে বিশ্বজিৎ কাহার কে লাথি মারে। বিশ্বজিৎ লাথি মারলে কেন জিজ্ঞাসা করতে ওই মুসলমান ছেলে গুলি বিশ্বজিৎ কে মারধোর করে,পরে পাড়ার ছেলেরা এসে ঝামেলা মিটমাট করে দেয়।
পরদিন সকালে বিশ্বজিৎ পৌরসভার ঠিকাদারের অধীনে কাজ করছিল, তখন ওই মুসলিম ছেলে গুলি বিশ্বজিৎ কাহার কে দেখে আবার মারধোর শুরু করে। পরে ঘটনাটি সুরিপুকুর পাড়ার বাসিন্দারা পৌরসভার কাউন্সিলার কে জানায় এবং কাউন্সিলার পুরো ব্যাপার টি মিটমাট করে দেয়।
গতকাল ১৭ই মার্চ, সন্ধ্যা ছ’টা সিউড়ি ৪নম্বর ওয়ার্ডের কাঁটাবনির ওই মুসলিম ছেলে গুলি সুরিপুকুর পাড়ার রাস্তার উপর দিয়ে যাওয়ার সময় বিশ্বজিৎ কে দেখতে পেয়ে আবার মারতে শুরু করে,এলাকার মহিলারা দেখতে পেয়ে ওই মুসলিম ছেলেদের হাত থেকে বিশ্বজিৎ কে ছাড়াই,এবং সুরিপুকুর পাড়ার এলাকাবাসী কাঁটাবনি পাড়ায় ওই মুসলিম ছেলেদের বাড়িতে বলতে গেলে কাঁটাবনি এলাকার মুসলিমরা সুরিপুকুর পাড়ার বাসিন্দাদের পাথর ইট ছুড়তে থাকে মায়েদের মারতে শুরু করে, এবং সুরিপুকুর পাড়ায় এসে সুরিপুকুর পাড়ার বাসিন্দা দের বাড়ি ভাঙচুর চালায়,বাড়ি পুড়িয়ে দেয়,এবং সুরিপুকুর পাড়ার পল্লী ক্লাব পুড়িয়ে দেয়,সুরিপুকুর পাড়ার হিন্দু মন্দিরে ইট পাথর ছোড়ে। এছাড়া পাড়ায় থাকা বেশ কয়েকটি খড়ের বাড়িতে আগুন দেয়। মুসলিম জিহাদিরা নির্বিচারে হিন্দুদের বাড়ির জানালা, দরজা ভেঙে দেয়। মুসলিমদের ছোঁড়া ইটের আঘাতে অনেকের মাথা ফেটে যায়। অনেকে ইটের আঘাতে আহত হওয়ায় তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। পরে ঘটনার খবর পেয়ে বিশাল RAF ও পুলিসবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।