বাঙালি হিন্দুর মাটি বাঁচানোর লড়াইয়ের নাম হিন্দু সংহতি। বাঙালি হিন্দুর সম্মান বাঁচানোর লড়াইয়ের নাম হিন্দু সংহতি। পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে বাঙালি হিন্দুর অধিকার রক্ষার লড়াইয়ের নাম হিন্দু সংহতি। জেহাদ মুক্ত পশ্চিমবঙ্গের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের সংকল্পের নাম হিন্দু সংহতি।
রেলের সূত্র মারফত পাওয়া খুব অনুযায়ী বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা মুসলিম উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি-আসাম, ত্রিপুরা, মেঘালয়, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গ থেকে পরিবার সমেত কেরালায় যাবার চেষ্টা করছে। আর তা আটকাতে ভারতীয় রেলকে যাবতীয় ব্যবস্থা নেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থাগুলির কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভারতীয় রেল উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলির সমস্ত স্টেশন মাস্টার এবং রেল সুরক্ষা বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে। এমনকি রোহিঙ্গা মুসলিমদের গ্রেপ্তার করে স্থানীয় পুলিসের হাতে তুলে দেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেই চিঠিতে। সেই চিঠিতে কেরালা যাবার ১৪টি এক্সপ্রেসের নাম উল্লেখ করা হয়েছে,তার মধ্যে গুয়াহাটি, ডিব্রুগড়, হাওড়া এবং সাঁতরাগাছি স্টেশনের নামও উল্লেখ রয়েছে। আর সেই চিঠি পেয়ে নড়েচড়ে বসেছে ভারতীয় রেল এবং RPF । প্রত্যেকটি স্টেশনে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
কিন্তু এতো কিছুর পরেও একটা প্রশ্ন থেকে যায়-ভারতের এতো গুলির রাজ্যের মধ্যে কেন কেরালা? আর এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হলো এই যে কেরালা হলো ইসলামিক মৌলবাদী এবং জিহাদিদের শক্ত ঘাঁটি। কেরালা হলো পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া(PFI), সত্য সারণি(একটি ইসলামিক এনজিও), এবং ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লীগ (IUML) এর মতো সংগঠনের আঁতুড়ঘর। এমনকি কেরালা থেকে বহুসংখক মুসলিম যুবক ইরাক-সিরিয়াতে গিয়ে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিয়েছে। ফলে ওয়াকিবহল মহলধারণা করছে যে, ইসলামিক মৌলবাদী এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের মধ্যে অশুভ আঁতাত গড়ে উঠেছে। তার ফলেই হয়তো রোহিঙ্গা মুসলিমদের কেরালায় যাবার প্রবণতা শুরু হয়েছে।