ঘটনাটি ঘটে বীরভূমের সিউড়ি থানার অন্তর্গত সিউড়ি শহরের ১৪ নং ওয়ার্ড দত্তপুকুর পাড়ায়।
মেয়েটির নাম সাথী ঘোষ(নাম পরিবর্তিত)। বয়স ১৪ বৎসর। লোকের বাড়িতে কাজ করে, মা যমুনা ঘোষ(নাম পরিবর্তিত)। প্রায় ২ বছর আগে সিউড়ি পুরসভায় ১৪নং ওয়ার্ডে জলট্যাঙ্কের কাজে কয়েকজন বাইরের শ্রমিক কাজ করতে এসেছিলো। তাদেরই একজন হিজেকে হিন্দু নাম-পরিচয় দিয়ে সাথীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। গত ৩০শে মে সাথী বাড়ি থেকে কাজ করতে বেরিয়ে আর বাড়ি ফেরেনি। তার ফোন বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগও করেত পারেনি বাড়ির লোক। প্রায় ২ দিন পর সাথী তার কাকাকে ফোন করে জানায় যে সে একটি ছেলের সঙ্গে পালিয়ে এসেছে। তার নাম বলে সুমন। পরেরদিন ফোন করে বলে যে ছেলেটি নাম ইমন। তারা কোন জায়গায় তাও জানায়নি সাথী। স্থানীয়রা জানিয়েছেন যে যারা পুরসভার কাজে এসেছিলো তারা সকলেই মুসলমান ছিল। তাই আশঙ্কিত সাথির পরিবারের লোকেরা সিউড়ি থানায় মেয়েকে ফিরে পাবার আবেদন জানায়। এমতবস্থায় পরিবারের লোকের আশঙ্কা হয়তো সাথী কোনো পাচারকারীর খপ্পরে পড়তে পারে।