ঈদের দিনে অর্থাৎ ১৬ই জুন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত তমলুক থানার লালদিঘি গ্রামের বাসিন্দা সঞ্জয় চন্দ্র মুসলিম অধ্যুষিত মথুরি গ্রামে একজনের সঙ্গে দেখা করতে যান। কিন্তু ওই এলাকায় সঞ্জয়বাবুকে দেখে তাকে ছেলেধরা সন্দেহে মুসলিমরা ঘিরে ধরে প্রচণ্ড মারতে থাকে। তারপর মুসলিম দুষ্কৃতীরা তাকে স্থানীয় ক্লাবে টেনে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে নগ্ন করে মারধর করা হয়। তিনি বারবার অনুরোধ করেন যে তিনি পাশের লালদিঘি গ্রামের বাসিন্দা। কিন্তু উন্মত্ত জিহাদি মানসিকতার মুসলিমরা তার কোনো কথাই কানে তোলেনি। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে যে, মুসলিমরা তার যৌনাঙ্গ পরীক্ষা করে হিন্দু বুঝতে পারার পরই নৃশংসতা বেড়ে যায়। তার গলায় দড়ি দিয়ে বেঁধে রাস্তায় ফেলে প্রচুর মারধর করে মুসলিমরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে তমলুক থানার পুলিস। পুলিস সঞ্জয় চন্দ্রকে অর্ধমৃত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কয়েকদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ার পর গত ২২শে জুন, শুক্রবার সঞ্জয় চন্দ্র মারা যায়। এই ঘটনায় তমলুক শহরের বাসিন্দারা দোষীদের তমলুক শহরে বিক্ষোভ। দেখায় শেষমেশ চাপে পরে পুলিস ৪জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
Tumra ki bal chero. Khun ka badla khun only.
LikeLike