গত 24শে ফেব্রূয়ারি, শনিবার বেলা 10.30 টা নাগাদ,দক্ষিণ 24 পরগণা জেলার ফলতা থানার অন্তর্ভুক্ত মল্লিকপুর হাটে কয়েকশো জেহাদী মুসলমান হাতে লাঠি,সোর্ড নিয়ে বাজারে থাকা দীপক কুমার পুরকাইত ,অজিত দে,শ্যমলাল চক্রবর্তী সহ অন্যান্য হিন্দুদের দোকানগুলি ভেঙে দেয়,দোকানগুলো লুট করে বলে জানা গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুরো ঘটনার নেতৃত্বে দেন তৃণমূলের অঞ্চল নেতা,লতাউল মোল্লা। ঘটনায় অভিযুক্তদের দাবি, ওই দোকানগুলো ভেঙে রাস্তা আরো চওড়া করতে হবে।যদিও 12 ফুঁট রাস্তার পাশে গত পঞ্চাশবছর ধরে থাকা ,ওই দোকানঘরগুলি সব নিজস্ব জায়গা,এবং সেগুলি ভাঙার কোনো সরকারি নির্দেশ নেই।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে আসে কিন্তু পুলিশের নাকের ডগায় ধ্বংস যজ্ঞ চলে। জনৈক প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ, ফলতা থানার ওসি কৌশিক কুন্ডু তার কনস্টেবল দের নিয়ে অসহায় হয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন।দোকানদাররা প্রাণভয়ে যে যার দোকান খোলা রেখে পালায়।পুলিশের সামনেই কয়েকজন দোকানদার বেধড়ক মার খায়।
স্থানীয় মানুষরা হিন্দু সংহতির প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন যে তৃণমূল নেতা লতাউল মোল্লা আসলে একজন হিন্দুবিরোধী জিহাদি মানসিকতার লোক। এই লতাউল মোল্লা শাসকদল তৃণমূলের ক্ষমতাকে ব্যবহার করে এলাকার হিন্দুদেরকে উচ্ছেদ করতে চাইছে। সব জেনে শুনে জেলার নেতারা এই হিন্দুবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হয় নি।এখনো পর্যন্ত লতাউল মোল্লা সমেত কোন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পুলিশ কোনো ব্যাবস্থা নেয় নি বলে জানা গেছে।