যার জন্য নাকি #টেরেসা ‘সন্ত’ হলেন, সেই #মনিকা বেসরার জীবনে ঠিক কি পরিবর্তন এসেছে টেরেসার সংস্পর্শে এসে তা জানার চেস্টায় ছবি দেখছিলাম একটু গুগল ঘেঁটে। আনন্দবাজারের খবরটাও পড়লাম। যা বুঝলাম তা হল –
মনিকা নামের সেই হিন্দু মহিলার জীবনে পরিবর্তনগুলি যা ঘটেছে —
১) টিউমার সেরে যাওয়া। যার ক্রেডিট বালুরঘাট হাসপাতালও দাবি করে এসেছে নিয়মিত, কিন্তু কেউ কান দেয় নি তাদের কথায়।
২) দ্বিতীয় পরিবর্তন হল #হিন্দু থেকে #খৃষ্টান হয়েছেন সপরিবারে।
৩) বিদেশ ভ্রমণ করে এসেছেন – খোদ পোপের আমন্ত্রণে !
৪) বড় ছেলে নাম আদর করে গোপীনাথ দিলেও পরের সন্তানদের নাম যথাক্রমে ড্যানিয়েল, বার্নাবাস এবং মেয়ের নাম সালোনি মুর্মু , যে নামগুলির অর্থ সম্ভবত তিনি জানেন না !
৫) মাথার উপর তার বড় করে পরা গর্বের সিন্দুরটা ছোট হতে হতে আজ আর নেই।
তিনি টেরেসার জীবনে এত বড় সম্মান এনে দিলেন, নিজেও হিন্দু থেকে খৃষ্টান হলেন। কিন্তু তার জীবনে যেসব পরিবর্তন আজও ঘটেনি –
১) তার অসুস্থতার জন্য ৪ বিঘা জমি বন্ধক দিয়েছিলেন, যা এখনো তিনি ছাড়াতে পারেন নি।
২) ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করিয়ে অধিক শিক্ষিত করতে পারেন নি।
৩) তার আর্থিক দুরবস্থার কোন বদল আজো হয় নি।
৪) ভ্যাটিকানও তাকে সম্ভবত ভুলে গেছে – এখন যখন সন্ত আখ্যায়িত হচ্ছেন টেরেসা, তখন তিনি#ভ্যাটিকানের ডাক পান নি। তার জানা নেই যে যার জন্য ভ্যাটিকান এত বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার আমন্ত্রন আর থাকবে কিনা।
৫) তার হিন্দু নারীসুলভ শাঁখা-পলা এখনো ছাড়তে পারেন নি। আর হিন্দুদের মতো জোরহাতে প্রনাম করাও ছাড়তে পারেন নি।
৬) সম্ভবত সরলমতি এই গৃহবধু বুঝতে পেরেছেন যে তাকে শুধু ব্যবহার করা হয়েছে। তাই যে বিষয়ে অন্য যে কোন খৃষ্টানের রীতিমত গর্ব হওয়ার কথা, সেই ভ্যাটিকানের স্মৃতি তার মন থেকে মুছে যাচ্ছে।
এবার বিচার করে আপনারাই বলুন খৃষ্টান হয়ে মনিকার আর উপকার কি হল। তবে মনিকার আবার (ঈশ্বর না করুন) ক্যান্সার হলে কি টেরেসার সন্ত স্বীকৃতি ফিরিয়ে নেওয়া হবে অলিম্পিকের পদকের মতো? সম্ভবত হবে না।
যার জন্য নাকি #টেরেসা ‘সন্ত’ হলেন, সেই #মনিকা বেসরার জীবনে ঠিক কি পরিবর্তন এসেছে টেরেসার সংস্পর্শে এসে তা জানার চেস্টায় ছবি দেখছিলাম একটু গুগল ঘেঁটে। আনন্দবাজারের খবরটাও পড়লাম। যা বুঝলাম তা হল –
মনিকা নামের সেই হিন্দু মহিলার জীবনে পরিবর্তনগুলি যা ঘটেছে —
১) টিউমার সেরে যাওয়া। যার ক্রেডিট বালুরঘাট হাসপাতালও দাবি করে এসেছে নিয়মিত, কিন্তু কেউ কান দেয় নি তাদের কথায়।
২) দ্বিতীয় পরিবর্তন হল #হিন্দু থেকে #খৃষ্টান হয়েছেন সপরিবারে।
৩) বিদেশ ভ্রমণ করে এসেছেন – খোদ পোপের আমন্ত্রণে !
৪) বড় ছেলে নাম আদর করে গোপীনাথ দিলেও পরের সন্তানদের নাম যথাক্রমে ড্যানিয়েল, বার্নাবাস এবং মেয়ের নাম সালোনি মুর্মু , যে নামগুলির অর্থ সম্ভবত তিনি জানেন না !
৫) মাথার উপর তার বড় করে পরা গর্বের সিন্দুরটা ছোট হতে হতে আজ আর নেই।
তিনি টেরেসার জীবনে এত বড় সম্মান এনে দিলেন, নিজেও হিন্দু থেকে খৃষ্টান হলেন। কিন্তু তার জীবনে যেসব পরিবর্তন আজও ঘটেনি –
১) তার অসুস্থতার জন্য ৪ বিঘা জমি বন্ধক দিয়েছিলেন, যা এখনো তিনি ছাড়াতে পারেন নি।
২) ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করিয়ে অধিক শিক্ষিত করতে পারেন নি।
৩) তার আর্থিক দুরবস্থার কোন বদল আজো হয় নি।
৪) ভ্যাটিকানও তাকে সম্ভবত ভুলে গেছে – এখন যখন সন্ত আখ্যায়িত হচ্ছেন টেরেসা, তখন তিনি#ভ্যাটিকানের ডাক পান নি। তার জানা নেই যে যার জন্য ভ্যাটিকান এত বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তার আমন্ত্রন আর থাকবে কিনা।
৫) তার হিন্দু নারীসুলভ শাঁখা-পলা এখনো ছাড়তে পারেন নি। আর হিন্দুদের মতো জোরহাতে প্রনাম করাও ছাড়তে পারেন নি।
৬) সম্ভবত সরলমতি এই গৃহবধু বুঝতে পেরেছেন যে তাকে শুধু ব্যবহার করা হয়েছে। তাই যে বিষয়ে অন্য যে কোন খৃষ্টানের রীতিমত গর্ব হওয়ার কথা, সেই ভ্যাটিকানের স্মৃতি তার মন থেকে মুছে যাচ্ছে।
এবার বিচার করে আপনারাই বলুন খৃষ্টান হয়ে মনিকার আর উপকার কি হল। তবে মনিকার আবার (ঈশ্বর না করুন) ক্যান্সার হলে কি টেরেসার সন্ত স্বীকৃতি ফিরিয়ে নেওয়া হবে অলিম্পিকের পদকের মতো? সম্ভবত হবে না।
সৌজন্য রাজেন্দ্র দত্ত